দেশের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হচ্ছে চলতি মাসেই। সে লক্ষ্যে শেষ হয়েছে বাংলার টাইটানিক খ্যাত এই লঞ্চটির আধুনিকায়ন, ডেকরেশন ও সাজসজ্জার কাজ। এরই মধ্যে শুক্রবার বিকালে সর্বোচ্চ যাত্রীধারন ক্ষমতা সম্পন্ন নৌযানটি কীর্তনখোলা নদীতে পরীক্ষামুলক ভাবে চলাচল করেছে।
বেলতলা ডক ইয়ার্ড থেকে শুরু করে চরমোনাই এবং সেখান থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত নদীর বুকে লঞ্চটি ছুটে চলেছে সাড়ে ১১ নটিক্যাল মাইল গতীবেগে। যা বরিশাল-ঢাকা নৌ রুটে চলাচলকারী অন্যান্য লঞ্চের তুলনায় অনেক বেশি। তাছাড়া পর্যায়ক্রমে লঞ্চটির ছুটে চলার গতীবেগ আরো দ্বিগুন বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছেন লঞ্চটির মালিক ও দেশের সর্বাধুনিক জাহাজ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান সালমা শিপিং কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুরুল আহসান ফেরদৌস।
এদিকে গতকাল শুক্রবার কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি দীর্ঘ নৌপথ পাড়ি দেয়ার সময় নদীর দুই প্রান্তে শত শত উৎসুক জনতার ভীর দেখা গেছে। অধীর আগ্রহ নিয়ে নদীর তীরে দাড়িয়ে হাত নাড়িয়ে অভ্যর্থনা জানিয়েছে থাকা ব্যক্তিদের। তাছাড়া সন্ধ্যা নামতেই ফুটে ওঠে নদীতে ভাসমান কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের অপরূপ সৌন্দর্য। চোক ধাদানো আলোকসজ্জা দেখে মনে হয় যেন নববধূর সাজে সেজেছে দেশের সর্বাধুনিক এই নৌ যানটি।
জানাগেছে, দেশের নদী পথে যাত্রীবাহী নৌযানে আধুনিকায়ন ও প্রযুক্তির ছোয়া নিয়ে এসেছিলো সালমা শিপিং কর্পোরেশনের এমপি কীর্তনখোলা-১ লঞ্চ। এ লঞ্চটি সংযুক্ত করা হয়েছিলো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। একই ভাবে নদী পথে আধুনিকতার ছোয় নিয়ে চলাচল শুরু করে এমভি কীর্তনখোলা-২ লঞ্চটি। পর্যায়ক্রমে প্রতিযোগিতা স্বরুপ বরিশাল-ঢাকা নৌ রুটে আসতে থাকে একের পর এক বিশালবহুল নৌযান। যার প্রত্যেকটিতেই প্রযুক্তির ছোয়া লাগে।
এবার সেইসব নৌযান গুলোকেও পেছনে ফেলেছে সালমা শিপিং কর্পোরেশন এর তৃতীয় যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০। যে লঞ্চটিতে শুধুমাত্র প্রযুক্তির উন্নয়নই নয়, অবকাঠামো, কেবিন ব্যবস্থাপনা, সাজসজ্জা সহ সার্বিক দিকেই আনা হয়েছে আধুনিকতা। তাছাড়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের মধ্যে এটিই হচ্ছে সর্বোচ্চ যাত্রীধারন ক্ষমতা সম্পন্ন সর্বোবৃহত নৌযান।
সালমা সিপিং কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুরুল আহসান ফেরদৌস জানান, খুব সল্প সময়ের মধ্যেই সালমা শিপিং কর্পোরেশন এর তৃতীয় এবং সর্বাধুনিক এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চ এর নির্মান কাজ আমরা সম্পন্ন করতে পেরেছি। এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষা মাত্র। চলতি মাসের ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যেই বরিশাল নৌ বন্দরে আমাদের নৌযানটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::Description::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
Barisal District is a district in southern Bangladesh and barisal also the Divisional headquater. Its headquarters are in the city of Barisal.Barisal is served by the Barisal Airport which is located just outside the city. It has frequent flight services to Dhaka via Biman Bangladesh Airlines, Novo Air, US-Bangla Airlines and GMG Airlines.
There are six District in barisal division.
As given below
*Barisal District- Barisal
*Barguna District-Barguna
*Bhola District-Bhola
*Jhalokati District-Jhalokati
*Patuakhali District-Patuakhali
*Pirojpur District-Pirojpur
Therer are many tourist spot on Barisal division.
Given below that (tourist spot on barisal)
*Durga Sagar
*Baitul Aman Jame Masjid Complex
*Oxford Mission Church
*Bell's Park called now Bangubandhu Udyan
*30 Godown
*Planet World
*Muktijoddha Park
*Narikel Bagan & Horticulture (Agriculture Training Institute)
*Lakhutia Zamindar Bari
*Korapur Miah Bari Masjid
*Shankar Math
*Town Hall
*Sher-e-Bangla Museum
*Bir Sreshtho Captain Mohiuddin Jahangir Library and Museum
*Jibanananda Das Museum
*Dapdapia Bridge
*Bibir Pukur
*Padma Pukur (Pond of Lotus)
*Kali Mandir founded by the Poet Mukunda Das
*BadhyaBhumi Monument (বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ)
*Bangladesh Rice Research Institute Regional Ce
*Kuakata
There
Barisal
Barisal City
Barisal city tour
barisal division
barisal district
barisal hotel
barisal launch
bangladeshi launch
borishal
barishal
barisal tourist spot
barisal bangladesh
Made in barisal
Ещё видео!