ভুয়া হাতুড়ে দাঁতের ডাক্তার হতে সাবধান। হাতুড়ে ডাক্তারের কাছ থেকে ভুল চিকিৎসা নিয়ে প্রতারিত হবেন না।
🔴 কিভাবে ভুয়া দাঁতের ডাক্তার শনাক্ত করবেন?
👉 দাঁতের ডাক্তারের নামের পরে "বিডিএস" (BDS) ডিগ্রী আছে কিনা দেখুন।
👉 অনেক হাতুড়ে ডাক্তার " বিডি এ এস ", " ডিএমটি ", " টিএমটি " ইত্যাদি -- এসব বানোয়াট ও বানানো ডিগ্রী লিখে থাকেন। এসব দেখলেই ধরে নিবেন, এরা হাতুড়ে ডাক্তার।
👉 ডাক্তারের বিএমডিসি (BMDC) রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার আছে কিনা দেখুন। অনলাইনে বিএমডিসি নাম্বার চেক করতে www.bmdc.org.bd/search-doctor এ গিয়ে সার্চ দিন, এবং ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্যের সাথে ডাক্তারের মিল আছে কিনা দেখুন।
👉 বর্তমানে অনেক হাতুড়ে দাতের ডাক্তার নিজেদের নামের আগে "ডেন্টিস্ট" শব্দটা ব্যবহার করে। এরা সবাই ই হাতুড়ে। কারণ একজন বিডিএস ডিগ্রীপ্রাপ্ত দন্ত চিকিৎসক অবশ্যই নামের আগে " ডাঃ " শব্দটা ব্যবহার করতে পারেন।
👉 মনে রাখবেন, শুধুমাত্র বিএমডিসি (BMDC) ই বাংলাদেশের ডাক্তারদের লাইসেন্স দিতে পারে, অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নয়।
ভুয়া চিকিৎসকদের চিহিৃত করতে বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটি ও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নতুন করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে। যারা মাধ্যমে খুব সহজে ভুয়া ডাক্তার চিহিৃত করা হবে।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) তাদের নিবন্ধিত ৭০ হাজার চিকিৎসকের সম্পূর্ণ তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে দিয়েছে। চিকিৎসকের বিষয়ে সন্দেহ হলে ওই চিকিৎসকের বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নম্বর নিয়ে সার্চ দিলেই বের হয়ে যাবে ওই চিকিৎসক ভুয়া নাকি সঠিক। ওই চিকিৎসকের নাম, ঠিকানা ও ছবিসহ বিস্তারিত তথ্য পেতে bmdc.org.bd এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে। বিশ্বের যে কোন প্রান্তে বসে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ থেকে পাশ করা বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ৭০ হাজার এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তারদের তথ্য পাওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে যে কেউ বিএমডিসির ওয়েব সাইটে ঢুকে কম্পিউটার মাউসের বাটন ক্লিক করেই জানতে পারবে চিকিৎসক আসল নাকি ভুয়া! বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত এসব চিকিৎসকদের তথ্য প্রকাশ করেছে।
Quackery, often synonymous with health fraud, is the promotion of fraudulent or ignorant medical practices. A quack is a "fraudulent or ignorant pretender to medical skill" or "a person who pretends, professionally or publicly, to have skill, knowledge, qualification or credentials they do not possess; a charlatan or snake oil salesman"
Quackery has been in practice in the dental ecosystem for a long time now. A simple reason behind the same being the demand is more than supply, viz. there is a scarcity of qualified dental professionals. The domino effect, gullible people falling to the dupes of quacks, who provide dental treatment apparently backfires.
Particularly people residing in remote areas, are deprived of affordable oral healthcare services. Quackery, for those who aren’t aware of the term means ‘fraudulent misrepresentation of one’s ability and experience in the treatment and diagnosis of a disease or the effects of the treatment that is provided’.
Even the high court has mentioned a quack as ‘a person who does not have knowledge of a particular system of medicine but practices in that system is a quack and a mere pretender of medical knowledge or skill’.
Quackery
If we go by the statistics, approximately 3000 quacks are already practicing dentistry across India on an illegal basis. Well, there is this huge difference in the allocation of dentists in public and private sector. Again wherever there is some basic oral healthcare facility available the infrastructure is really poor with limited workforce and resources.
Malpractices that the quacks carry out in dentistry include life threatening risks like using the same needle on multiple patients, not using sterilized equipment, no usage of aspepsis while undertaking procedures, using self-curing acrylic for replace a missing teeth. Using an already extracted tooth for replacing a missing one. The aforementioned are just a few examples of unethical practices that people fall prey to due to paucity of oral healthcare professionals. In the name of providing instant and pain-free treatment these quacks fool the people who are not well informed around oral care and are in need of immediate solution to their problems. In contrast, the treatment they receive when they consult such quacks is not only painful but destructive too, at times causing irreversible damage.
This problem too has a solution and the solution lies in providing accessibility to dental services in remote areas alongside stringent polices against unethical practice. Alternatively, spreading awareness amongst people around dental quacks and furthermore training these quacks after absorbing them would certainly help curb these problems to a great extent.
