মীর মশাররফ হোসেন সেতু || Mir Mosharraf Hossain Bridge, (Kumarkhali- Kushtia)
.
.
.
.
.
.
.
.
মীর মশাররফ হোসেন সেতু টা কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার গড়াই নদীর উপর নির্মিত ।
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কে গড়াই নদীর উপর মীর মশাররফ হোসেন সেতু অবস্থিত।গড়াই নদীর ইতিহাস, গঙ্গা নদীর বাংলাদেশ অংশের প্রধান শাখা।
একই নদী উজানে গড়াই এবং ভাটিতে মধুমতি নামে পরিচিত। একসময় গড়াই-মধুমতি নদী দিযে় গঙ্গার প্রধান ধারা প্রবাহিত হতো, যদিও হৃগলী-ভাগিরথী ছিল গঙ্গার আদি ধারা।
কুষ্টিয়া জেলার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রীজ-এর ১৯ কিলোমিটার ভাটিতে তালবাডি়য়া নামক স্থানে গড়াই নদী গঙ্গা থেকে উৎপন্ন হযে়ছে।
নদীটি কুষ্টিয়া জেলার ভিতর দিযে় প্রবাহিত হযে় গণেশপুর নামক স্থানে ঝিনাইদহ জেলায় প্রবেশ করেছে।
গড়াই কুমারখালী উপজেলার অন্যতম প্রধান নদী। এটি পদ্মার একটি অন্যতম শাখা নদী।
কুষ্টিয়া শহর থেকে তিন মাইল উত্তর পশ্চিমে তালবাড়িয়ার নিকট পদ্মা থেকে বেড় হয়ে গড়াই নদী কুষ্টিয়া সদর উপজেলার মধ্যে দিয়ে কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের
দক্ষিণ পাশ দিয়ে কুমারখালী শহরের প্রদক্ষিণ করে খোকসা-পাংশার দিকে প্রবাহিত।
মূল পদ্মা নদী কুমারখালীর শিলাইদহ ও জগন্নাথপুর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে খোকসা হয়ে গোয়ালন্দে গিয়ে মিশে গেছে।
গড়াই নদীর তীরেই কুমারখালী শহর অবস্থিত ।হাজার বছর ধরে বাঙালি হেঁটেছে বাংলার পথে-প্রান্তরে। কর্ণফুলী থেকে তিস্তামুখ পর্যন্ত ঘুরেছে তারা।
বাঙালি প্রাচীন জাতি। অনেক পুরোনো তার সভ্যতা। তার অনেক কিছু ছিল, ছিল না শুধু ব্রিজ। বাঙালির জীবনে ব্রিজ যোগ হয় উনিশ শতকে।
বাংলাদেশে প্রথম সবচেয়ে বড় ব্রিজটি নির্মাণ করা হয় কুষ্টিয়ায়, গড়াই নদীর ওপর।
রেলওয়ে ব্রিজ। বড় লাট লর্ড মেয়ো ছিলেন সুযোগ্য শাসনকর্তা।
গড়াই নদীর ব্রিজটি তাঁর সময়েই তৈরি। গড়াই সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ১৮৭৩ সালে মীর মশাররফ হোসেন প্রকাশ করেন তাঁর কবিতা পুস্তিকা গোড়াই ব্রিজ বা গোড়ী সেতু।
ওই পুস্তিকা সম্পর্কে বঙ্কিমবাবুর বঙ্গদর্শন লিখেছিল, ‘ইহার পদ্য মন্দ নহে।’মীর সাহেবের ‘গোড়াই ব্রিজ’ হারিয়ে গেলেও গড়াই সেতুটি রয়ে গেছে আজও।
দৃষ্টি নন্দন সেতু গড়াই সেতু,
#gorai_bridge
#Travel_With_Alamin
#kushtiacity
#goraibridgekushtia
#kumarkhali
#koya bridge
#bridge
#কুষ্টিয়ার
কুষ্টিয়ার ঐতিহ্য
গড়াই ব্রিজ
রেলসেতু
কুষ্টিয়ার গড়াই ব্রিজ
গড়াই নদীর ওপর
রেলওয়ে ব্রিজ
Ещё видео!